প্রায় দুই বছর ধরে তবলছড়িতে রাঙামাটি কনফিডেন্স ক্রিকেট একাডেমী নিজেদের কর্মসূচী চালিয়ে অাজ ৩০ শে ডিসেম্বর রাঙামাটি স্টেডিয়ামে নিজেদের প্রশিক্ষন কর্মসূচী শুরু করলো।একাডেমী প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও প্রধান কোচ নাছির উদ্দিন সোহেল, সহকারী কোচ মোঃইলিয়াস লেথামের অান্তরিক প্রচেষ্টায় অবশেষে রাঙামাটি ক্ষুদে ক্রিকেটারদের জন্য একটি ভালো ও অাধুনিক প্রশিক্ষন সরঞ্জামসহ যুগোপযোগী ক্রিকেট একাডেমী গড়ে তোলে গত দুই বছর তবলছড়িতে নিজেদের কার্যক্রম চালাচ্ছিলো।২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই একাডেমীর শিক্ষার্থীরা স্কুল ক্রিকেট ও বয়স ভিত্তিক ক্রিকেটে জেলার পক্ষে খেলে সকলের সুনাম অর্জন করে চলেছে।পার্বত্য এলাকার ক্রিকেটকে অবহেলার জায়গা থেকে একটি ভালো অবস্থানে নিয়ে যেতে এ একাডেমীর মূল কাজ বলে জানানো হয়।
অাজ ৩ ঘটিকার সময় রাঙামাটি স্টেডিয়ামে উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাঙামাটি জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি বাবু সুনিল কান্তি দে,জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারন সম্পাদক বরুন বিকাশ দেওয়ান,কোষাদক্ষ মনিরুল ইসলাম ও অভিলাষ ক্রিকেট ক্লাবের সভাপতি অাহম্মেদ হুমায়ন কবিরসহ একাডেমীর কর্মকর্তা শিক্ষার্থীরা।অতিথিবৃন্দ এ ধরনের উদ্দ্যেগকে সাধুবাদ জানান এবং তৃনমূল পর্যায়ে ক্ষুদে ক্রিকেটারদের খুঁজে এনে সঠিক প্রশিক্ষন দ্বারা জাতীয় পর্যায়ে ক্রিকেটার তৈরী করতে সকলের প্রতি অাহবান জানান।অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন একাডেমীর চেয়ারম্যান ও প্রধান কোচ নাছির উদ্দিন সোহেল।সহকারী দুই কোচ মোঃইলিয়াস লেথাম ও ইয়াসিন মিশু পরে শিক্ষার্থীদের অানুষ্ঠানিক প্রশিক্ষন করান।
Friday, December 30, 2016
রাঙামাটি স্টেডিয়ামে যাত্রা শুরু করলো কনফিডেন্স
Thursday, December 29, 2016
রাঙামাটির বিরুদ্ধে রেকর্ড ফেনী অনুর্ধ্ব ১৪ দলের!
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আয়োজনে ইয়াং টাইগার অনুর্ধ্ব ১৪ বয়স ভিত্তিক জাতীয় ক্রিকেট বিভাগীয় প্রতিযোগিতা ২০১৬-১৭ ক্রিকেটে ২৯ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার বান্দরবান স্টেডিয়ামে রাঙামাটি জেলা অনুর্ধ্ব ১৪ দল নিজেদের চতুর্থ ও শেষ ম্যাচে ৩৩৮ রানের রেকর্ড বড় ব্যবধানে ফেনীর কাছে অাবারও পরাজিত হয়েছে।বয়স ভিত্তিক ক্রিকেটের জুনিয়র লেবেলে ফেনীর এ রেকর্ডে বিস্মিত সকলে।রাঙামাটি সকালে টসে জিতে সবাইকে অবাক করে দিয়ে শক্তিশালী ফেনী দলকে ব্যাটিংয়ে পাঠায়।ফেনী ব্যাটিংয়ে নেমেই রাঙামাটি ক্ষুদে বোলারদের প্রথম থেকেই বাউন্ডারী ও ওভার বাউন্ডারীতে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে ফেলে।ফেনী দলে ফপিকুল ও শাহরিয়ার জোড়া সেঞ্চুরী হাকান।ফপিকুল ১০৫ বলে ১৩৬ রান ও শাহরিয়ার ১১৩ বলে ১০৮ রান করেন।ফেনী জেলা দল শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৫ উইকেটে টুর্নামেন্ট রেকর্ড ৪১৬ রান করে।
রাঙামাটি জেলা রেকর্ড ৪১৭ রানের টার্গেটে নেমে ৩৩.২ ওভারে মাত্র ৭৮ রান করে অলআউট হয়ে যায়।ফলে রেকর্ড ৩৩৮ রানের বিশাল ব্যাবধানে পরাজয় বরন করে টুর্নামেন্ট থেকে ৪-০ ম্যাচে হেরে হতাশা দিয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করে।রাঙামাটির শাহজাদা ৩৩ রান করেন।
রাঙামাটি এর অাগে রাঙামাটি চট্টগ্রামের কাছে ৮ উইকেটে, ফেনীর কাছে ৭ উইকেটে, চট্টগ্রামের কাছে অাবার ৫ উইকেটে পরাজিত হয়। রাঙামাটি জেলা দলের সাথে কোচ হিসেবে রয়েছেন মহিতোষ দেওয়ান ও ম্যানেজার মোঃ হান্নান।
Wednesday, December 28, 2016
টানা তিন ম্যাচ হেরে বিদায় নিলো রাঙামাটি অনুর্ধ্ব ১৪
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আয়োজনে ইয়াং টাইগার অনুর্ধ্ব ১৪ বয়স ভিত্তিক জাতীয় ক্রিকেট বিভাগীয় প্রতিযোগিতা ২০১৬-১৭ ক্রিকেটে ২৮ ডিসেম্বর বুধবার বান্দরবান স্টেডিয়ামে তৃতীয় ম্যাচে রাঙামাটি জেলা অনুর্ধ্ব ১৪ ক্রিকেট দল ফিরতি ম্যাচে ৫ উইকেটের বড় ব্যবধানে চট্টগ্রামের কাছে অাবারও পরাজিত হয়েছে।ম্যাচে টসে জিতে চট্টগ্রাম জেলা দল রাঙামাটিকে প্রথমে ব্যাটিংয়ে পাঠায়।রাঙামাটি জেলা দল প্রথম থেকেই উইকেট হারাতে থাকে।রাঙামাটির ব্যাটসম্যানরা চট্টগ্রামের ইশরাক উলের বোলিংয়ে বিপর্যস্ত হয়।ইশরাক ৬ ওভার বল করে ১১ রানে ৩ উইকেট নেন। রাঙামাটির ব্যাটসম্যান শাহজাদা অাবিরের চেষ্টায় কোন রকমে অর্ধশত রান পার করে ৩০.৪ ওভারে মাত্র ৬৬ রানে অলআউট হয়ে যায়।শাহজাদা অাবির দলীয় সর্বোচ্চ ১৫ রান করেন।
চট্টগ্রাম জেলা দল বিরতির পর ৬৭ রানের টার্গেটে নেমে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৫ ওভারে জয়ের লক্ষ্য পোঁছে যায়।চট্টগ্রামের ফয়সাল অপরাজিত ৩০ রান করে দলকে জয়ের বন্দরে পোঁছে দেন।রাঙামাটির রাশেদুল ৪ টি উইকেট লাভ করেন।
রাঙামাটি অাগামীকাল ফেনী জেলার মোকাবেলা করবেন।এর অাগে রাঙামাটি চট্টগ্রামের কাছে ৮ উইকেটে ও ফেনীর কাছে ৭ উইকেটে পরাজিত হয়। রাঙামাটি জেলা দলের সাথে কোচ হিসেবে রয়েছেন মহিতোষ দেওয়ান ও ম্যানেজার মোঃ হান্নান।
Monday, December 26, 2016
২য় ম্যাচে ৪৪ রানে অলঅাউট রাঙামাটি অনুর্ধ্ব ১৪ ক্রিকেট দল
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আয়োজনে ইয়াং টাইগার অনুর্ধ্ব ১৪ বয়স ভিত্তিক জাতীয় ক্রিকেট বিভাগীয় প্রতিযোগিতা ২০১৬-১৭ ক্রিকেটে ২৬ ডিসেম্বর সোমবার বান্দরবান স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় ম্যাচে রাঙামাটি জেলা অনুর্ধ্ব ১৪ ক্রিকেট দল ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে ফেনীর কাছে পরাজিত হয়েছে।ম্যাচে টসে জিতে রাঙামাটি জেলা দল প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।রাঙামাটি জেলা দল প্রথম থেকেই উইকেট হারাতে থাকে।রাঙামাটির ব্যাটসম্যানরা ফেনীর আসিবুল হক ও অাতিকুল ইসলামের বোলিং তোপে দিশেহারা হয়ে পড়ে।অাসিবুল ৮ ওভার বল করে ২৯ রানে ৪ উইকেট ও অাতিকুল ৫ ওভার বল করে ১০ রানে ৫ উইকেট লাভ করে রাঙামাটিকে বিপর্যস্ত করে দেয়। রাঙামাটির ব্যাটসম্যানদের কেউ দুই অংকের ঘরে পোঁছাতে পারেনি। শাহজাদা অাবির ৯ ও নাঈমুল ইসলাম তুর্য ৮ রান করে দলের পক্ষে সর্বোচ্চ স্কোরার হন। রাঙামাটি মাত্র ১৫.৫ ওভারে ৪৪ রানে অলআউট হয়ে যায়।
ফেনী জেলা দল বিরতির পর সহজ লক্ষ্য ৪৫ রানের টার্গেটে নেমে ৩ উইকেট হারিয়ে ১০.১ ওভারে জয়ের লক্ষ্য পোঁছে যায়।ফেনীর রফিকুল ১৬ ও অাতিকুল ১৭ রান করে দলকে জয়ের বন্দরে পোঁছে দেন।রাঙামাটির রাসেদুল ২ ও অাবির ১টি করে উইকেট লাভ করেন।
রাঙামাটি গতকাল প্রথম ম্যাচে চট্টগ্রামের কাছে ৮ উইকেটে পরাজিত হয়।রাঙামাটি জেলা দলের সাথে কোচ হিসেবে রয়েছেন জেলা কোচ মহিতোষ দেওয়ান ও ম্যানেজার মোঃ হান্নান দীপ্ত।
Sunday, December 25, 2016
প্রথম ম্যাচে হারলো রাঙামাটি অনুর্ধ্ব ১৪ ক্রিকেট দল
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আয়োজনে ইয়াং টাইগার অনুর্ধ্ব ১৪ বয়স ভিত্তিক জাতীয় ক্রিকেট বিভাগীয় প্রতিযোগিতা ২০১৬-১৭ ক্রিকেটে ২৫ ডিসেম্বর রবিবার বান্দরবান স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচে রাঙামাটি জেলা অনুর্ধ্ব ১৪ ক্রিকেট দল ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে চট্টগ্রামের কাছে পরাজিত হয়েছে।ম্যাচে টসে জিতে রাঙামাটি জেলা দল প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।রাঙামাটি জেলা দল প্রথম থেকেই উইকেট হারাতে থাকে।রাঙামাটির ব্যাটসম্যানরা চট্টগ্রামের শাহরিয়ার অালমের বোলিংয়ে দিশেহারা হয়ে পড়ে।শাহরিয়ার ৮ ওভার বল করে ২৫ রানে ৪ উইকেট নেন। রাঙামাটির ব্যাটসম্যান হাবিব ও রাকিবের চেষ্টায় কোন রকমে শতরান পার করে ৪৩.১ ওভারে ১০৮ রানে অলআউট হয়ে যায়।রাঙামাটির হাবিব ও রাকিব উভয়ে ২৫ রান করে করেন।
চট্টগ্রাম জেলা দল বিরতির পর ১০৯ রানের টার্গেটে নেমে ২ উইকেট হারিয়ে ২৬.৫ ওভারে জয়ের লক্ষ্য পোঁছে যায়।চট্টগ্রামের নাঈম ৪০ ও কাজী জোবায়ের ৪০ রান করে দলকে জয়ের বন্দরে পোঁছে দেন।রাঙামাটির এনামুল ও আবির ১টি করে উইকেট লাভ করেন।
রাঙামাটি অাগামীকাল ফেনী জেলার মোকাবেলা করবে।রাঙামাটি জেলা দলের সাথে কোচ হিসেবে রয়েছেন মহিতোষ দেওয়ান ও ম্যানেজার মোঃহান্নান।
Tuesday, December 6, 2016
ব্যাডমিন্টন খেলার নিয়ম-কানুন জেনে নিন
শীত এলেই আমাদের দেশে ব্যাডমিন্টন খেলার জনপ্রিয়তা বেড়ে যায়। যদিও অনেক আগে থেকেই এদেশে ব্যাডমিন্টন বহুল প্রচলিত খেলা হিসেবে সমধিক পরিচিত। শীতের তীব্রতার মাঝে হালকা গরমের আবেশ নিতে শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে প্রায় সব বয়সী মানুষেরাই এই খেলায় অংশ নেয়। বর্তমানে বিভিন্ন জায়গায় মেয়েরাও ব্যাডমিন্টন খেলায় অংশগ্রহণ করছে। সবাই এই খেলার সাথে পরিচিত হলেও এর মূল নিয়ম কানুন অনেকেরেই অজানা। খেলার নিয়ম কানুন না জানলে, খেলায় তেমন একটা মজা পাওয়া যায় না। তাই চলুন ব্যাডমিন্টন খেলার নিয়ম কানুন জেনে নেই।
ব্যাডমিন্টনের কোর্ট: ব্যাডমিন্টনের কোর্ট সমতল আয়তাকৃতির হয়ে থাকে। একক ও দ্বৈত উভয় ক্ষেত্রে যার দৈর্ঘ্য ১৩.৪ মিটার (৪৪ ফুট)। প্রস্থের মাপ বাড়ে দ্বৈতের ক্ষেত্রে। দ্বৈতের জন্য কোর্টের প্রস্থ ৬.১ মিটার (২০ ফুট), এককে ৫.১৮ মিটার (১৭ ফুট)। নেটের উচ্চতা ১.৫৫ মিটার (পাঁচ ফুট এক ইঞ্চি)।
র্যাকেট/ব্যাট : BWF(Badminton World Federation) কর্তৃক নির্ধারিত কিছু মাপ রয়েছে যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। এই মাপ অনুযায়ী বিভিন্ন র্যাকেট প্রস্তুতকারি প্রতিষ্ঠান বণিজ্যিকভাবে র্যাকেট উৎপাদন করে থাকে।
একটি র্যাকেটের দৈর্ঘ্য সর্বাধিক ৬৮ সেঃমিঃ চেয়ে বেশি হবেনা, এবং প্রস্থ ২৩ সেঃমিঃ চেয়ে বেশি হবেনা। জাল বোনা মাথার দৈর্ঘ্য সর্বাধিক ২৮ সেঃমিঃ চেয়ে বেশি হবেনা এবং জাল বোনা মাথার প্রস্থ সর্বাধিক ২২ সেঃমিঃ চেয়ে বেশি হবেনা। তবে বাস্তব ক্ষেত্রে আধুনিক র্যাকেটসমূহের মাপ সর্বোচ্চ মাপের তুলনায় কিছুটা ছোট হয়।
শাটল (কর্ক): শাটলটির ওজন ৪.৭৪ গ্রামের কম অথবা ৫.৫০ গ্রামের বেশি হবে না। এর মধ্যে ১৪ থেকে ১৬টি পালক থাকবে। খেলোয়াড়: একক ম্যাচে উভয়পক্ষে ১ জন করে সর্বমোট ২ জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করে। দ্বৈত খেলায় উভয়পক্ষে ২ জন করে সর্বমোট ৪ জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করে।
খেলার নিয়ম ও পয়েন্ট: একক ও দ্বৈত উভয় খেলায় সাধারণত ১৫ থেকে ২১ পয়েন্টে গেম হয়। উভয় খেলোয়াড় বা দল ২০-২০ পয়েন্ট অর্জন করলে সেক্ষেত্রে ২ পয়েন্টের ব্যবধানে এগিয়ে থেকে জয়লাভ করতে হবে, অর্থাৎ ২২-২০, ২৫-২৩ ইত্যাদি।
উভয় দলের পয়েন্ট সমান হওয়াকে ডিউস বলে। মনে রাখতে হবে, এভাবে সর্বোচ্চ ৩০ পয়েন্টের মধ্যে অবশ্যই গেম শেষ করতে হবে। তিনটি গেমের মধ্যে যে বা যে দল দুই খেলায় জিতবে, তারাই বিজয়ী হবে।
একক খেলার সময় সার্ভিসকারীর পয়েন্ট শূন্য বা জোড় সংখ্যা হলে খেলোয়াড় তাদের ডান দিকের কোর্ট থেকে সার্ভিস করবে এবং বেজোড় সংখ্যা হলে বাম দিকের কোর্ট থেকে সার্ভিস করবে। প্রতি পয়েন্টের পর খেলোয়াড়রা তাদের সার্ভিস বা রিসিভ কোর্ট বদল করবে।
দ্বৈত খেলার সময় প্রথম সার্ভিসের জন্য ডানদিকের খেলোয়াড় কোনাকুনি বিপক্ষের কোর্টে সার্ভিস করবে। যাকে সার্ভিস করা হবে কেবল সেই খেলোয়াড় সার্ভিস গ্রহণ করবে। কোনো খেলোয়াড় পরপর দুইবার সার্ভিস করতে পারবে না।
প্রথম গেমে বিজয়ী খেলোয়াড় দ্বিতীয় গেমে সার্ভিস শুরু করবে।সার্ভিসের সময় সার্ভারের দুই পা মাটি স্পর্শ করে থাকবে। সার্ভিস করার সময় শাটল নেটে লেগেও যদি ঠিক কোর্টে পড়ে তবে সার্ভিস ঠিক হয়েছে বলে ধরা হবে।
শাটল দাগ স্পর্শ করলেই শুদ্ধ হয়েছে বলে ধরা হবে। নেট অতিক্রম করে কেউ শাটলে আঘাত করতে পারবে না এবং খেলা চলাকালে কেউ র্যাকেট বা শরীরের কোনো অংশ দিয়ে নেট ও পোস্ট স্পর্শ করতে পারবে না।
বন্ধুরা তাহলে তো জেনে গেলেন, ব্যাডমিন্টন খেলার সব নিয়ম কানুন এবার তাহলে খেলার মজাটা একটু ভিন্ন ভাবে উপভোগ করার যাবে তাই না?
Thursday, November 3, 2016
বিপিএল কে কোন দলে
ঢাকা ডায়নামাইটস
সাকিব আল হাসান (আইকন), নাসির হোসেন, মোসাদ্দেক হোসেন, সানজামুল ইসলাম, আলাউদ্দিন বাবু, সোহরাওয়ার্দী শুভ, মেহেদী মারুফ, মোহাম্মদ শহীদ, ইরফান শুক্কুর, তানভীর হায়দার।
বিদেশি খেলোয়াড়: কুমার সাঙ্গাকারা, মাহেলা জয়াবর্ধনে, সেকুগে প্রসন্ন (শ্রীলঙ্কা), আন্দ্রে রাসেল, ডোয়াইন ব্রাভো, এভিন লুইস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), রবি বোপারা (ইংল্যান্ড), ওয়েইন পারনেল (দক্ষিণ আফ্রিকা), উসামা মির (পাকিস্তান)।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস
মাশরাফি বিন মুর্তজা (আইকন), ইমরুল কায়েস, লিটন দাস, আল আমিন জু., নাজমুল হাসান শান্ত, নাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মোহাম্মদ শরীফ, নাবিল সামাদ, জসিমউদ্দীন, সৈকত আলী, আবদুল্লাহ আল মামুন।
বিদেশি খেলোয়াড়: সোহেল তানভীর, ইমাদ ওয়াসিম, আহমেদ শেহজাদ, আসহার জাইদি, খালিদ লতিফ, শাহজাইব হাসান (পাকিস্তান), নুয়ান কুলাসেকারা (শ্রীলঙ্কা), রশিদ খান (আফগানিস্তান), জেসন হোল্ডার, রোভম্যান পাওয়েল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)।
চিটাগং ভাইকিংস
তামিম ইকবাল (আইকন), তাসকিন আহমেদ, এনামুল হক, আবদুর রাজ্জাক, শুভাশিস রায়, জহুরুল ইসলাম, নাজমুল হোসেন মিলন, জাকির হাসান, সাকলাইন সজীব, শহীদুল ইসলাম, ইয়াসির আলী, জুবায়ের হোসেন।
বিদেশি খেলোয়াড়: ক্রিস গেইল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), ডোয়াইন স্মিথ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), শোয়েব মালিক, ইমরান খান জুনিয়র (পাকিস্তান), চতুরঙ্গা ডি সিলভা, জীবন মেন্ডিস (শ্রীলঙ্কা), মোহাম্মদ নবী (আফগানিস্তান), গ্রান্ট এলিয়ট (নিউজিল্যান্ড), টাইমাল মিলস (ইংল্যান্ড)।
খুলনা টাইটানস
মাহমুদউল্লাহ (আইকন), মোশাররফ রুবেল, শফিউল ইসলাম, শুভাগত হোম, আরিফুল হক, আবদুল মজিদ, অলক কাপালি, হাসানুজ্জামান, নাঈম ইসলাম জুনিয়র, নূর হোসেন সাদ্দাম, তাইবুর রহমান, আবদুল হালিম।
বিদেশি খেলোয়াড়: মোহাম্মদ আসগর, জুনাইদ খান (পাকিস্তান), বেনি হাওয়েল, রিকি ওয়েসেলস (ইংল্যান্ড), বেন লাফলিন (অস্ট্রেলিয়া), লেন্ডল সিমন্স, আন্দ্রে ফ্লেচার, নিকোলাস পুরান, কেভন কুপার (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)।
রাজশাহী কিংস
সাব্বির রহমান (আইকন), নুরুল হাসান, মেহেদী হাসান মিরাজ, মুমিনুল হক, ফরহাদ রেজা, নাজমুল ইসলাম, রকিবুল হাসান, আবুল হাসান, রনি তালুকদার, সালমান হোসেন, ইবাদত হোসেন ও দেলোয়ার হোসেন।
বিদেশি খেলোয়াড়: ড্যারেন স্যামি, কেসরিক উইলিয়ামস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), মোহাম্মদ সামি, উমর আকমল (পাকিস্তান), মিলিন্ডা সিরিবর্ধনা, উপুল থারাঙ্গা
(শ্রীলঙ্কা), সামিত প্যাটেল (ইংল্যান্ড)।
বরিশাল বুলস
মুশফিকুর রহিম (আইকন), আল আমিন হোসেন, তাইজুল ইসলাম, শামসুর রহমান, আবু হায়দার, কামরুল ইসলাম, নাদিফ চৌধুরী, মেহেদী হাসান, মনির হোসেন, শাহরিয়ার নাফীস, ধীমান ঘোষ, ফজলে রাব্বী, শাহিন হোসেন।
বিদেশি খেলোয়াড়: থিসারা পেরেরা, দিলশান মুনাবীরা (শ্রীলঙ্কা), মোহাম্মদ নওয়াজ, রুম্মান রায়েস খান (পাকিস্তান), কার্লোস ব্রাফেট, রায়াদ এমরিত (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), জশুয়া কব (ইংল্যান্ড)।
রংপুর রাইডার্স
সৌম্য সরকার (আইকন), মোহাম্মদ মিঠুন, আরাফাত সানি, রুবেল হোসেন, সোহাগ গাজী, জিয়াউর রহমান, নাঈম ইসলাম, ইলিয়াস সানি, পিনাক ঘোষ, মুক্তার আলী, মেহরাব হোসেন জোসি, শাহবাজ চৌহান, জুপিটার ঘোষ।
বিদেশি খেলোয়াড়: শহীদ আফ্রিদি, শারজিল খান, বাবর আজম, নাসির জামশেদ (পাকিস্তান), মোহাম্মদ শেহজাদ (আফগানিস্তান), গিডরন পোপ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), রিচার্ড গ্লিসন (ইংল্যান্ড), দাসুন শানাকা, সচিত্র সেনানায়েকে, জিহান রুপাসিঙ্গে (শ্রীলঙ্কা)।
শেষ ম্যাচে ৫২ রানে অলঅাউট হয়ে হারলো রাঙামাটি অনুর্ধ্ব ১৮ ক্রিকেট দল
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আয়োজনে ইয়াং টাইগার অনুর্ধ্ব ১৮ বয়স ভিত্তিক জাতীয় ক্রিকেট বিভাগীয় প্রতিযোগিতা ২০১৬-১৭ ক্রিকেটে ৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার কক্সবাজার শেখ কামাল স্টেডিয়ামে তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে রাঙামাটি জেলা অনুর্ধ্ব ১৮ ক্রিকেট দল তাদের তৃতীয় ম্যাচে ৯ উইকেটের বিশাল ব্যাবধানে ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলা অনুর্ধ্ব ১৮ ক্রিকেট দলের কাছে পরাজিত হয়েছে।
ম্যাচে টসে জিতে রাঙামাটি জেলা দল প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।রাঙামাটি জেলা দল প্রথম থেকেই উইকেট হারাতে থাকে।রাঙামাটির ব্যাটসম্যানরা ব্রাহ্মনবাড়িয়ার শামিম মিয়ার বাঁহাতি স্পিনে দিশেহারা হয়ে পড়ে।প্রতিরোধ তো দূরের কথা রাঙামাটি কত কম রানে অলঅাউট হবে তা নিয়ে রাঙামাটি টিম ম্যানেজম্যান্ট চিন্তিত হয়ে পড়ে।শেষ দিকে রাঙামাটির ব্যাটসম্যান রনির চেষ্টায় কোনরকমে অর্ধশত রান পার করে ২৪ ওভারে এই ভেন্যুর সর্বনিম্ন স্কোর ৫২ রানে অলঅাউট হয়ে পড়ে রাঙামাটি।রনি রাঙামাটির পক্ষে সর্বোচ্চ ২১ রান করে।ব্রাহ্মনবাড়িয়ার শামিম ৮ ওভারে ৫ মেডেনসহ ৮ রান খরচ করে ৭টি উইকেট লাভ করেন।
ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলা দল বিরতির পর ছোট রানের টার্গেটে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে জয়ের লক্ষ্য ৫৩ রানে মাত্র ৯.২ ওভারে পোঁছে যায়।ব্রাহ্মনবাড়িয়ার মাছুম ৩০ ও সজিব ১৩ রান করে অপরাজিত থেকে দলকে জয়ের বন্দরে পোঁছে দেন।রাঙামাটির সারওয়ার একমাত্র উইকেটটি লাভ করেন।উল্লেখ্য রাঙামাটি প্রথম ম্যাচে কুমিল্লার কাছে ৫ উইকেটে ও দ্বিতীয় ম্যাচে চাঁদপরের কাছে ৯৭ রানে পরাজিত হয়েছিল।রাঙামাটি জেলা দলের সাথে কোচ হিসেবে রয়েছেন বিকেএসপি থেকে কোর্স করা বেলাল হোসেন সাকো ও ম্যানেজার পিকু।
Tuesday, November 1, 2016
২য় ম্যাচেও হারলো রাঙামাটি অনুর্ধ্ব ১৮ ক্রিকেট দল
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আয়োজনে ইয়াং টাইগার অনুর্ধ্ব ১৮ বয়স ভিত্তিক জাতীয় ক্রিকেট বিভাগীয় প্রতিযোগিতা ২০১৬-১৭ ক্রিকেটে ১ নভেম্বর মঙলবার কক্সবাজার শেখ কামাল স্টেডিয়ামে রাঙ্গামাটি জেলা অনুর্ধ্ব ১৮ ক্রিকেট দল তাদের দ্বিতীয় ম্যাচে ৯৭ রানের বড় ব্যাবধানে চাঁদপুর জেলা অনুর্ধ্ব১৮ ক্রিকেট দলের কাছে পরাজিত হয়েছে।
ম্যাচে টসে জিতে চাঁদপুর জেলা দল ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।চাঁদপুর জেলা দল দলীয় ২০ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে।রাঙামাটি জেলা দলের নুরুল অালম ৩ উইকেট নিয়ে চাঁদপুর জেলাকে বিপদে ফেলে দেন।এরপর চাঁদপুর জেলা দল মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানদের ভালো ব্যাটিংয়ে ৪৯.৪ ওভারে ১৯৬ রানের ফাইটিং স্কোর করে অলআউট হয়ে যায়।চাঁদপুর জেলা দলের পক্ষে অামিনুল ৬১ ও রাজিবুল ৩৪ উল্লেখযোগ্য রান করেন।
রাঙামাটি জেলা দল বিরতির পর ১৯৭ রানের টার্গেটে নেমে চাঁদপুর জেলা দলের রবিউলের বোলিং তোপে পড়ে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে। রবিউল ৫ উইকেট তুলে নিয়ে রাঙামাটিকে গুড়িয়ে দেন।মাত্র ৩৯.১ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে ৯৯ রানে অলআউট হয়ে যায় রাঙামাটি।অতিরিক্ত থেকে রাঙামাটির সর্বোচ্চ ৩৩ রান অাসে।নুরুল অাজম ২২ ও নুরুল অালম ১২ রান করেন অার কেউ ডাবল ফিগারে রাঙামাটির পক্ষে রান করতে পারেননি।ফলে ৯৭ রানের বড় ব্যাবধানে রাঙামাটি টানা ২য় ম্যাচে পরাজয় বরন করে।অাগামী ৩ নভেম্বর রাঙামাটি ৩য় ম্যাচে বি.বাড়িয়ার সাথে মোকাবেলা করবে।রাঙামাটি জেলা দলের সাথে কোচ হিসেবে রয়েছেন বিকেএসপি থেকে কোর্স করা বেলাল হোসেন সাকো ও ম্যানেজার পিকু।
Sunday, October 30, 2016
প্রথম ম্যাচে হারলো রাঙামাটি অনুর্ধ্ব ১৮ ক্রিকেট দল
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আয়োজনে ইয়াং টাইগার অনুর্ধ্ব ১৮ বয়স ভিত্তিক জাতীয় ক্রিকেট বিভাগীয় প্রতিযোগিতা ২০১৬-১৭ ক্রিকেটে ৩০ অক্টোবর রবিবার কক্সবাজার শেখ কামাল স্টেডিয়ামে রাঙ্গামাটি জেলা অনুর্ধ্ব ১৮ ক্রিকেট দল তাদের প্রথম ম্যাচে ৫ উইকেটের ব্যাবধানে কুমিল্লা জেলা অনুর্ধ্ব১৮ ক্রিকেট দলের কাছে পরাজিত হয়েছে।
ম্যাচে টসে জিতে রাঙ্গামাটি জেলা দল ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।রাঙ্গামাটি জেলা দল দলীয় ১১ রানে ১ম ও ১২ রানে অারো ২ উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ে পড়ে।কক্সবাজার জেলা দলের অাফতাব অাহম্মেদ একাই ৪ উইকেট নিয়ে রাঙামাটি জেলা দলকে গুড়িয়ে দেন।রাঙামাটি জেলা দল ৪০.৫ ওভারে মাত্র ৯৭ রানে অলআউট হয়ে যায়।দলের পক্ষে হাবিবুর রহমান কিছুটা প্রতিরোধ করার চেষ্টা করেন।হাবিবুর ৩৭ ও মোজাম্মেল হোসেন ১৪ উল্লেখযোগ্য রান করেন।রাঙামাটির চারজন ডাক মারেন।
কুমিল্লা জেলা দল বিরতির পর ৯৮ রানের টার্গেটে নেমে রাঙামাটি জেলা দলের বোলিং তোপে প্রথমে ২৩ রানে ৪ উইকেট হারালেও মাকসুদুর ও কাজী শাহাবুদ্দিনের ব্যাটিংয়ে বিপর্যয় কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়ায়।মাত্র ৩১.২ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ৯৮ রানের লক্ষে পোঁছে যায়।মাকসুদুর ২৫ ও কাজী শাহাবুদ্দিন ১৫ রান করে অপরাজিত থেকে দলকে বিজয়ী করে মাঠ ছাড়েন।রাঙামাটির পক্ষে সারওয়ার হোসেন ২ উইকেট নেন। অাগামী ১ নভেম্বর রাঙামাটি ২য় ম্যাচে চাঁদপুরের মোকাবেলা করবে।রাঙামাটি জেলা দলের সাথে কোচ হিসেবে রয়েছেন বিকেএসপি থেকে কোর্স করা বেলাল হোসেন সাকো ও ম্যানেজার পিকু।
Saturday, October 8, 2016
হারলেও বাংলাদেশ জিতলেও বাংলাদেশ
বাংলাদেশ ক্রিকেট দল নিয়ে ইদানিং সমালোচনা করতে ভালো লাগেনা অামার।কারন বিশ্বমানের ক্রিকেট কোচ ও খেলোয়ার বাংলাদেশ দলে। উনারা অামরা যে লেবেল থেকে ক্রিকেট দেখি সে লেবেল নিজেরা খেলে বিশ্ব ক্রিকেটকে সমৃদ্ধ করেছেন।উনারা কোন অংশে অামাদের চেয়ে ক্রিকেট কম বুঝেন বলে মনে করিনা পারতপক্ষে অনেক বেশি দলের বিজয় নিয়ে সিরিয়াস থাকেন।কোচ দল হারলে তার সমালোচনা ও সফলতা নিয়ে বিব্রত থাকেন।খেলোয়ার ও ম্যানেজম্যান্টও তদ্রুপ দলের সাফল্য নিয়ে বিচলিত ও চিন্তিত থাকেন।অামরা খেলার মাঠের বাহির থেকে অনেক বেশি সমালোচনা করি কারন খেলা বা পারিপার্শ্বিক চাপকে জয় করা এত সহজ না।অাপনার প্রতিপক্ষকে চিন্তা করে দলের ভালো মন্দের সমালোচনা করতে হবে।ইংল্যান্ড দলের সাম্প্রতিক পারফর্মেন্স অামলে নিতে হবে।এ দলটা বর্তমানে বিশ্বসেরা দলগুলোর মধ্যে একটি।তাদেরকে অাফগানিস্তানের সাথে মেশাবেন না।অামরাও কিন্তু অাফগানিস্তানের সাথে বিপদে পড়ে সম্প্রতি ম্যাচে অভিজ্ঞতা দিয়ে বিজয় ছিনিয়ে নিয়েছি।
অামার মনে হয় বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে সমর্থন করুন তবে তা অাবেগ নির্ভর যেন না হয়।সব কিছু বিবেচনা নিয়ে মানসিকভাবে দর্শকদের খেলার জয়-পরাজয় নিয়ে প্রস্তুত থাকতে হবে।অাপনাদের অাবেগী কথা বার্তায় দলের লাভের চেয়ে ক্ষতি হবে বেশি।মানসিক চাপ বাড়াতে সমর্থকদের সমালোচনাই যথেষ্ট।তাই দলকে সমর্থন করুন বিপদের সময়ও।অহেতুক সবাই ক্রিকেটার হয়ে যাবেন না।বাস্তব সত্যিটা উপলব্ধি করুন সবাই।বিজয় খুব বেশি দূরে নয় অামাদের।হয়তো পরের ম্যাচেই।
Tuesday, October 4, 2016
চট্রগ্রাম ক্রিকেট লীগে পার্বত্য খেলোয়ার কোটা চাই
পার্বত্য জেলার তিন জেলা রাঙামাটি,খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান থেকে প্রতিশ্রুতবান ক্রিকেট খেলোয়ার নিজেদের বড় সুযোগ হিসেবে চট্টগ্রাম ক্রিকেট লীগে গত ৫ বছর অাগে স্থানীয় খেলোয়ার কোটাই ক্রিকেট লীগে অংশগ্রহন করতে পারতো।কিন্তু ২০১০/১১ সালের পর পার্বত্য এলাকার খেলোয়ারদের স্থানীয় খেলোয়ারের বদলে বহিরাগত খেলোয়ার কোটায় চট্টগ্রাম ক্রিকেট লীগে খেলতে হচ্ছে যা এ অঞ্চলের ক্রিকেটারদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক।পার্বত্য এলাকায় সীমিত পরিসরে ক্রিকেট আয়োজন হয়।অায়োজকদের ফুটবল প্রীতি পার্বত্য অঞ্চলের ক্রিকেটকে কোনঠাসা করে রেখেছে।চট্টগ্রাম লীগে পার্বত্য ক্রিকেট খেলোয়ারদের যা একটা সুযোগ ছিল খেলে নিজের প্রতিভা বিকাশের তাও চট্টগ্রাম আয়োজকদের কোটা প্রথায় নষ্ট হতে চললো।কারন চট্টগ্রাম জেলার বহিরাগত কোটায় ঢাকা ও অন্যান্য ক্রিকেটার সমৃদ্ধ জেলা থেকে কোটায় খেলোয়ার অানে ক্লাবগুলো।এর ফলশ্রুতিতে পার্বত্য এলাকার ক্রিকেটাররা চট্টগ্রাম লীগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।অন্যান্য জেলার ক্রিকেটাররা নিজেদের জেলায় নিয়মিত ক্রিকেট লীগ হওয়ার দরুন পার্বত্য এলাকার ক্রিকেটারদের থেকে যোজন যোজন দূরত্বে এগিয়ে।ফলে চট্টগ্রামের ক্লাবগুলো পার্বত্য এলাকার ক্রিকেটারের চেয়ে অন্যান্য জেলার ক্রিকেটারের উপর নির্ভরশীল বেশি।তাই পার্বত্য তিন জেলার ক্রিকেটারদের কথা চিন্তা করে চট্টগ্রাম ক্রীড়া সংগঠকদের কাছে অনুরোধ পার্বত্য তিন জেলার ক্রিকেটাররা যেন স্থানীয় কোটায় অাগের মত খেলার সুযোগ করে দেয়।