প্রায় দুই বছর ধরে তবলছড়িতে রাঙামাটি কনফিডেন্স ক্রিকেট একাডেমী নিজেদের কর্মসূচী চালিয়ে অাজ ৩০ শে ডিসেম্বর রাঙামাটি স্টেডিয়ামে নিজেদের প্রশিক্ষন কর্মসূচী শুরু করলো।একাডেমী প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও প্রধান কোচ নাছির উদ্দিন সোহেল, সহকারী কোচ মোঃইলিয়াস লেথামের অান্তরিক প্রচেষ্টায় অবশেষে রাঙামাটি ক্ষুদে ক্রিকেটারদের জন্য একটি ভালো ও অাধুনিক প্রশিক্ষন সরঞ্জামসহ যুগোপযোগী ক্রিকেট একাডেমী গড়ে তোলে গত দুই বছর তবলছড়িতে নিজেদের কার্যক্রম চালাচ্ছিলো।২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই একাডেমীর শিক্ষার্থীরা স্কুল ক্রিকেট ও বয়স ভিত্তিক ক্রিকেটে জেলার পক্ষে খেলে সকলের সুনাম অর্জন করে চলেছে।পার্বত্য এলাকার ক্রিকেটকে অবহেলার জায়গা থেকে একটি ভালো অবস্থানে নিয়ে যেতে এ একাডেমীর মূল কাজ বলে জানানো হয়।
অাজ ৩ ঘটিকার সময় রাঙামাটি স্টেডিয়ামে উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাঙামাটি জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি বাবু সুনিল কান্তি দে,জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারন সম্পাদক বরুন বিকাশ দেওয়ান,কোষাদক্ষ মনিরুল ইসলাম ও অভিলাষ ক্রিকেট ক্লাবের সভাপতি অাহম্মেদ হুমায়ন কবিরসহ একাডেমীর কর্মকর্তা শিক্ষার্থীরা।অতিথিবৃন্দ এ ধরনের উদ্দ্যেগকে সাধুবাদ জানান এবং তৃনমূল পর্যায়ে ক্ষুদে ক্রিকেটারদের খুঁজে এনে সঠিক প্রশিক্ষন দ্বারা জাতীয় পর্যায়ে ক্রিকেটার তৈরী করতে সকলের প্রতি অাহবান জানান।অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন একাডেমীর চেয়ারম্যান ও প্রধান কোচ নাছির উদ্দিন সোহেল।সহকারী দুই কোচ মোঃইলিয়াস লেথাম ও ইয়াসিন মিশু পরে শিক্ষার্থীদের অানুষ্ঠানিক প্রশিক্ষন করান।
Friday, December 30, 2016
রাঙামাটি স্টেডিয়ামে যাত্রা শুরু করলো কনফিডেন্স
Thursday, December 29, 2016
রাঙামাটির বিরুদ্ধে রেকর্ড ফেনী অনুর্ধ্ব ১৪ দলের!
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আয়োজনে ইয়াং টাইগার অনুর্ধ্ব ১৪ বয়স ভিত্তিক জাতীয় ক্রিকেট বিভাগীয় প্রতিযোগিতা ২০১৬-১৭ ক্রিকেটে ২৯ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার বান্দরবান স্টেডিয়ামে রাঙামাটি জেলা অনুর্ধ্ব ১৪ দল নিজেদের চতুর্থ ও শেষ ম্যাচে ৩৩৮ রানের রেকর্ড বড় ব্যবধানে ফেনীর কাছে অাবারও পরাজিত হয়েছে।বয়স ভিত্তিক ক্রিকেটের জুনিয়র লেবেলে ফেনীর এ রেকর্ডে বিস্মিত সকলে।রাঙামাটি সকালে টসে জিতে সবাইকে অবাক করে দিয়ে শক্তিশালী ফেনী দলকে ব্যাটিংয়ে পাঠায়।ফেনী ব্যাটিংয়ে নেমেই রাঙামাটি ক্ষুদে বোলারদের প্রথম থেকেই বাউন্ডারী ও ওভার বাউন্ডারীতে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে ফেলে।ফেনী দলে ফপিকুল ও শাহরিয়ার জোড়া সেঞ্চুরী হাকান।ফপিকুল ১০৫ বলে ১৩৬ রান ও শাহরিয়ার ১১৩ বলে ১০৮ রান করেন।ফেনী জেলা দল শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৫ উইকেটে টুর্নামেন্ট রেকর্ড ৪১৬ রান করে।
রাঙামাটি জেলা রেকর্ড ৪১৭ রানের টার্গেটে নেমে ৩৩.২ ওভারে মাত্র ৭৮ রান করে অলআউট হয়ে যায়।ফলে রেকর্ড ৩৩৮ রানের বিশাল ব্যাবধানে পরাজয় বরন করে টুর্নামেন্ট থেকে ৪-০ ম্যাচে হেরে হতাশা দিয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করে।রাঙামাটির শাহজাদা ৩৩ রান করেন।
রাঙামাটি এর অাগে রাঙামাটি চট্টগ্রামের কাছে ৮ উইকেটে, ফেনীর কাছে ৭ উইকেটে, চট্টগ্রামের কাছে অাবার ৫ উইকেটে পরাজিত হয়। রাঙামাটি জেলা দলের সাথে কোচ হিসেবে রয়েছেন মহিতোষ দেওয়ান ও ম্যানেজার মোঃ হান্নান।
Wednesday, December 28, 2016
টানা তিন ম্যাচ হেরে বিদায় নিলো রাঙামাটি অনুর্ধ্ব ১৪
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আয়োজনে ইয়াং টাইগার অনুর্ধ্ব ১৪ বয়স ভিত্তিক জাতীয় ক্রিকেট বিভাগীয় প্রতিযোগিতা ২০১৬-১৭ ক্রিকেটে ২৮ ডিসেম্বর বুধবার বান্দরবান স্টেডিয়ামে তৃতীয় ম্যাচে রাঙামাটি জেলা অনুর্ধ্ব ১৪ ক্রিকেট দল ফিরতি ম্যাচে ৫ উইকেটের বড় ব্যবধানে চট্টগ্রামের কাছে অাবারও পরাজিত হয়েছে।ম্যাচে টসে জিতে চট্টগ্রাম জেলা দল রাঙামাটিকে প্রথমে ব্যাটিংয়ে পাঠায়।রাঙামাটি জেলা দল প্রথম থেকেই উইকেট হারাতে থাকে।রাঙামাটির ব্যাটসম্যানরা চট্টগ্রামের ইশরাক উলের বোলিংয়ে বিপর্যস্ত হয়।ইশরাক ৬ ওভার বল করে ১১ রানে ৩ উইকেট নেন। রাঙামাটির ব্যাটসম্যান শাহজাদা অাবিরের চেষ্টায় কোন রকমে অর্ধশত রান পার করে ৩০.৪ ওভারে মাত্র ৬৬ রানে অলআউট হয়ে যায়।শাহজাদা অাবির দলীয় সর্বোচ্চ ১৫ রান করেন।
চট্টগ্রাম জেলা দল বিরতির পর ৬৭ রানের টার্গেটে নেমে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৫ ওভারে জয়ের লক্ষ্য পোঁছে যায়।চট্টগ্রামের ফয়সাল অপরাজিত ৩০ রান করে দলকে জয়ের বন্দরে পোঁছে দেন।রাঙামাটির রাশেদুল ৪ টি উইকেট লাভ করেন।
রাঙামাটি অাগামীকাল ফেনী জেলার মোকাবেলা করবেন।এর অাগে রাঙামাটি চট্টগ্রামের কাছে ৮ উইকেটে ও ফেনীর কাছে ৭ উইকেটে পরাজিত হয়। রাঙামাটি জেলা দলের সাথে কোচ হিসেবে রয়েছেন মহিতোষ দেওয়ান ও ম্যানেজার মোঃ হান্নান।
Monday, December 26, 2016
২য় ম্যাচে ৪৪ রানে অলঅাউট রাঙামাটি অনুর্ধ্ব ১৪ ক্রিকেট দল
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আয়োজনে ইয়াং টাইগার অনুর্ধ্ব ১৪ বয়স ভিত্তিক জাতীয় ক্রিকেট বিভাগীয় প্রতিযোগিতা ২০১৬-১৭ ক্রিকেটে ২৬ ডিসেম্বর সোমবার বান্দরবান স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় ম্যাচে রাঙামাটি জেলা অনুর্ধ্ব ১৪ ক্রিকেট দল ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে ফেনীর কাছে পরাজিত হয়েছে।ম্যাচে টসে জিতে রাঙামাটি জেলা দল প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।রাঙামাটি জেলা দল প্রথম থেকেই উইকেট হারাতে থাকে।রাঙামাটির ব্যাটসম্যানরা ফেনীর আসিবুল হক ও অাতিকুল ইসলামের বোলিং তোপে দিশেহারা হয়ে পড়ে।অাসিবুল ৮ ওভার বল করে ২৯ রানে ৪ উইকেট ও অাতিকুল ৫ ওভার বল করে ১০ রানে ৫ উইকেট লাভ করে রাঙামাটিকে বিপর্যস্ত করে দেয়। রাঙামাটির ব্যাটসম্যানদের কেউ দুই অংকের ঘরে পোঁছাতে পারেনি। শাহজাদা অাবির ৯ ও নাঈমুল ইসলাম তুর্য ৮ রান করে দলের পক্ষে সর্বোচ্চ স্কোরার হন। রাঙামাটি মাত্র ১৫.৫ ওভারে ৪৪ রানে অলআউট হয়ে যায়।
ফেনী জেলা দল বিরতির পর সহজ লক্ষ্য ৪৫ রানের টার্গেটে নেমে ৩ উইকেট হারিয়ে ১০.১ ওভারে জয়ের লক্ষ্য পোঁছে যায়।ফেনীর রফিকুল ১৬ ও অাতিকুল ১৭ রান করে দলকে জয়ের বন্দরে পোঁছে দেন।রাঙামাটির রাসেদুল ২ ও অাবির ১টি করে উইকেট লাভ করেন।
রাঙামাটি গতকাল প্রথম ম্যাচে চট্টগ্রামের কাছে ৮ উইকেটে পরাজিত হয়।রাঙামাটি জেলা দলের সাথে কোচ হিসেবে রয়েছেন জেলা কোচ মহিতোষ দেওয়ান ও ম্যানেজার মোঃ হান্নান দীপ্ত।
Sunday, December 25, 2016
প্রথম ম্যাচে হারলো রাঙামাটি অনুর্ধ্ব ১৪ ক্রিকেট দল
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আয়োজনে ইয়াং টাইগার অনুর্ধ্ব ১৪ বয়স ভিত্তিক জাতীয় ক্রিকেট বিভাগীয় প্রতিযোগিতা ২০১৬-১৭ ক্রিকেটে ২৫ ডিসেম্বর রবিবার বান্দরবান স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচে রাঙামাটি জেলা অনুর্ধ্ব ১৪ ক্রিকেট দল ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে চট্টগ্রামের কাছে পরাজিত হয়েছে।ম্যাচে টসে জিতে রাঙামাটি জেলা দল প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।রাঙামাটি জেলা দল প্রথম থেকেই উইকেট হারাতে থাকে।রাঙামাটির ব্যাটসম্যানরা চট্টগ্রামের শাহরিয়ার অালমের বোলিংয়ে দিশেহারা হয়ে পড়ে।শাহরিয়ার ৮ ওভার বল করে ২৫ রানে ৪ উইকেট নেন। রাঙামাটির ব্যাটসম্যান হাবিব ও রাকিবের চেষ্টায় কোন রকমে শতরান পার করে ৪৩.১ ওভারে ১০৮ রানে অলআউট হয়ে যায়।রাঙামাটির হাবিব ও রাকিব উভয়ে ২৫ রান করে করেন।
চট্টগ্রাম জেলা দল বিরতির পর ১০৯ রানের টার্গেটে নেমে ২ উইকেট হারিয়ে ২৬.৫ ওভারে জয়ের লক্ষ্য পোঁছে যায়।চট্টগ্রামের নাঈম ৪০ ও কাজী জোবায়ের ৪০ রান করে দলকে জয়ের বন্দরে পোঁছে দেন।রাঙামাটির এনামুল ও আবির ১টি করে উইকেট লাভ করেন।
রাঙামাটি অাগামীকাল ফেনী জেলার মোকাবেলা করবে।রাঙামাটি জেলা দলের সাথে কোচ হিসেবে রয়েছেন মহিতোষ দেওয়ান ও ম্যানেজার মোঃহান্নান।
Tuesday, December 6, 2016
ব্যাডমিন্টন খেলার নিয়ম-কানুন জেনে নিন
শীত এলেই আমাদের দেশে ব্যাডমিন্টন খেলার জনপ্রিয়তা বেড়ে যায়। যদিও অনেক আগে থেকেই এদেশে ব্যাডমিন্টন বহুল প্রচলিত খেলা হিসেবে সমধিক পরিচিত। শীতের তীব্রতার মাঝে হালকা গরমের আবেশ নিতে শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে প্রায় সব বয়সী মানুষেরাই এই খেলায় অংশ নেয়। বর্তমানে বিভিন্ন জায়গায় মেয়েরাও ব্যাডমিন্টন খেলায় অংশগ্রহণ করছে। সবাই এই খেলার সাথে পরিচিত হলেও এর মূল নিয়ম কানুন অনেকেরেই অজানা। খেলার নিয়ম কানুন না জানলে, খেলায় তেমন একটা মজা পাওয়া যায় না। তাই চলুন ব্যাডমিন্টন খেলার নিয়ম কানুন জেনে নেই।
ব্যাডমিন্টনের কোর্ট: ব্যাডমিন্টনের কোর্ট সমতল আয়তাকৃতির হয়ে থাকে। একক ও দ্বৈত উভয় ক্ষেত্রে যার দৈর্ঘ্য ১৩.৪ মিটার (৪৪ ফুট)। প্রস্থের মাপ বাড়ে দ্বৈতের ক্ষেত্রে। দ্বৈতের জন্য কোর্টের প্রস্থ ৬.১ মিটার (২০ ফুট), এককে ৫.১৮ মিটার (১৭ ফুট)। নেটের উচ্চতা ১.৫৫ মিটার (পাঁচ ফুট এক ইঞ্চি)।
র্যাকেট/ব্যাট : BWF(Badminton World Federation) কর্তৃক নির্ধারিত কিছু মাপ রয়েছে যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। এই মাপ অনুযায়ী বিভিন্ন র্যাকেট প্রস্তুতকারি প্রতিষ্ঠান বণিজ্যিকভাবে র্যাকেট উৎপাদন করে থাকে।
একটি র্যাকেটের দৈর্ঘ্য সর্বাধিক ৬৮ সেঃমিঃ চেয়ে বেশি হবেনা, এবং প্রস্থ ২৩ সেঃমিঃ চেয়ে বেশি হবেনা। জাল বোনা মাথার দৈর্ঘ্য সর্বাধিক ২৮ সেঃমিঃ চেয়ে বেশি হবেনা এবং জাল বোনা মাথার প্রস্থ সর্বাধিক ২২ সেঃমিঃ চেয়ে বেশি হবেনা। তবে বাস্তব ক্ষেত্রে আধুনিক র্যাকেটসমূহের মাপ সর্বোচ্চ মাপের তুলনায় কিছুটা ছোট হয়।
শাটল (কর্ক): শাটলটির ওজন ৪.৭৪ গ্রামের কম অথবা ৫.৫০ গ্রামের বেশি হবে না। এর মধ্যে ১৪ থেকে ১৬টি পালক থাকবে। খেলোয়াড়: একক ম্যাচে উভয়পক্ষে ১ জন করে সর্বমোট ২ জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করে। দ্বৈত খেলায় উভয়পক্ষে ২ জন করে সর্বমোট ৪ জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করে।
খেলার নিয়ম ও পয়েন্ট: একক ও দ্বৈত উভয় খেলায় সাধারণত ১৫ থেকে ২১ পয়েন্টে গেম হয়। উভয় খেলোয়াড় বা দল ২০-২০ পয়েন্ট অর্জন করলে সেক্ষেত্রে ২ পয়েন্টের ব্যবধানে এগিয়ে থেকে জয়লাভ করতে হবে, অর্থাৎ ২২-২০, ২৫-২৩ ইত্যাদি।
উভয় দলের পয়েন্ট সমান হওয়াকে ডিউস বলে। মনে রাখতে হবে, এভাবে সর্বোচ্চ ৩০ পয়েন্টের মধ্যে অবশ্যই গেম শেষ করতে হবে। তিনটি গেমের মধ্যে যে বা যে দল দুই খেলায় জিতবে, তারাই বিজয়ী হবে।
একক খেলার সময় সার্ভিসকারীর পয়েন্ট শূন্য বা জোড় সংখ্যা হলে খেলোয়াড় তাদের ডান দিকের কোর্ট থেকে সার্ভিস করবে এবং বেজোড় সংখ্যা হলে বাম দিকের কোর্ট থেকে সার্ভিস করবে। প্রতি পয়েন্টের পর খেলোয়াড়রা তাদের সার্ভিস বা রিসিভ কোর্ট বদল করবে।
দ্বৈত খেলার সময় প্রথম সার্ভিসের জন্য ডানদিকের খেলোয়াড় কোনাকুনি বিপক্ষের কোর্টে সার্ভিস করবে। যাকে সার্ভিস করা হবে কেবল সেই খেলোয়াড় সার্ভিস গ্রহণ করবে। কোনো খেলোয়াড় পরপর দুইবার সার্ভিস করতে পারবে না।
প্রথম গেমে বিজয়ী খেলোয়াড় দ্বিতীয় গেমে সার্ভিস শুরু করবে।সার্ভিসের সময় সার্ভারের দুই পা মাটি স্পর্শ করে থাকবে। সার্ভিস করার সময় শাটল নেটে লেগেও যদি ঠিক কোর্টে পড়ে তবে সার্ভিস ঠিক হয়েছে বলে ধরা হবে।
শাটল দাগ স্পর্শ করলেই শুদ্ধ হয়েছে বলে ধরা হবে। নেট অতিক্রম করে কেউ শাটলে আঘাত করতে পারবে না এবং খেলা চলাকালে কেউ র্যাকেট বা শরীরের কোনো অংশ দিয়ে নেট ও পোস্ট স্পর্শ করতে পারবে না।
বন্ধুরা তাহলে তো জেনে গেলেন, ব্যাডমিন্টন খেলার সব নিয়ম কানুন এবার তাহলে খেলার মজাটা একটু ভিন্ন ভাবে উপভোগ করার যাবে তাই না?